১।
“মানুষ মরে গেলে পচে যায় ,বেঁচে থাকলে বদলায়…” ——–রক্তাক্ত
প্রান্তর, মুনির চৌধুরী
২.
“প্রণমিয়া পাটনী কহিল জোর হাতে
আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে”—–
অন্নদামঙ্গল কাব্য(ভারতচন্দ্র
রায়গুনাকর)
৩.
‘অভাগা যদ্যপি চায় সাগর
শুকায়ে যায়’———- মুকুন্দরাম।
৪.
সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন/হউক
দূর অকল্যাণ সফল অশোভন।’
—————-শেখ ফজলল করিম।
৫.
“আমারে নিবা মাঝি লগে???…”
পদ্মা নদীর মাঝি”
-মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৬.
‘যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি’
——(সদ্ভাব শতক)- কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
৭.
‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”-
মদনমোহন তর্কালঙ্কার
৮.
‘সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী,
রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি।’——–
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯.
‘স্বাধীনতা হীনতায়
কে বাঁচিতে চায় হে’— রঙ্গলাল
মুখপাধ্যায়।
১০.
মেয়ের সম্মান মেয়েদের কাছেই সব
চেয়ে কম। তারা জানেও না যে,
এইজন্যে মেয়েদের
ভাগ্যে ঘরে ঘরে অপমানিত হওয়া এত
সহজ। তারা আপনার
আলো আপনি নিবিয়ে বসে আছে।
তারপরে কেবলই মরছে ভয়ে,…ভাবনায়,…
অযোগ্য লোকের হাতে…খাচ্ছে মার, আর
মনে করছে সেইটে নীরবে সহ্য করাতেই
স্ত্রীজন্মের সর্বোচ্চ চরিতার্থ।
……..যোগাযোগ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১১.
‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত
বেদন বুঝিতে পারে?”
– কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
১১.
‘তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর
আমি জাগিব না কোলাহল
করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব
না।’— কাজী নজরুলর ইসলাম
১২.
‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক,
কে বলে তা বহুদূর; মানুষের মাঝে স্বর্গ-
নরক, মানুষেতে সুরাসুর।—– শেখ ফজলল
করিম
১৩.
‘যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ
মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা’—-
নির্মলেন্দু গুন।
১৪.
‘আমার দেশের পথের
ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি’
—– সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
১৫.
‘আসাদের শার্ট আজ আমাদের
প্রাণের পতাকা।’—- শামসুর রাহমান।
১৬.
‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর
প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন
করি ভয়’—- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৭.
‘রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই
লিখে যাই এ রক্ত লেখা’—-
কাজী নজরুলর ইসলাম
১৮.
‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই
আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই
না আর’—— জীবনানন্দ দাশ
১৯.
‘বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ
উঠেছে ঐ’
—— যতীন্দ্রমোহন বাগচী
২০.
‘ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময়
পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’
—- সুকান্ত ভট্টাচার্য।